অন্ধকারের পর্দা (পর্ব 4)
রাত গভীর হয়েছে। রাহুল ও সীমন্তিকা বসে আছে বিশাল অন্ধকার ড্রয়িংরুমে। টেবিলের ওপরে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে আছে নানারকম নথি, ছবি, চিঠি এবং নোট। এতদিনের সমস্ত তদন্তের উপসংহার টানার সময় এসে গেছে।
রাত গভীর হয়েছে। রাহুল ও সীমন্তিকা বসে আছে বিশাল অন্ধকার ড্রয়িংরুমে। টেবিলের ওপরে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে আছে নানারকম নথি, ছবি, চিঠি এবং নোট। এতদিনের সমস্ত তদন্তের উপসংহার টানার সময় এসে গেছে।
রূপালির মৃত্যু রহস্য যতই গভীরে প্রবেশ করছে, ততই নতুন নতুন সন্দেহভাজন উঠে আসছে। রাহুল ও সীমন্তিকার তদন্তে বেরিয়ে আসছে অপুর পরিবারের অজানা কিছু দিক। রাহুল ও সীমন্তিকা ঠিক করলো পরিবারের
রূপালির মৃত্যুতে গোটা পরিবারে যেন শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিয়ের রাতেই এমন এক মর্মান্তিক ঘটনা, কেউই যেন বিশ্বাস করতে পারছে না। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে, কিন্তু স্পষ্ট কোনো ক্লু নেই।
সন্ধ্যার পর থেকে চারপাশের বাতাসে যেন এক ধরনের উষ্ণতা। আলোয় সাজানো বাড়ির প্রতিটি কোণে অতিথিদের আনাগোনা, হাসির ফোয়ারা আর সংগীতের মৃদু সুর এক অনন্য পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। আজ অপু আর
পুরুলিয়ার নির্জন পথ ধরে ছুটছিল গাড়িটা। চারপাশের অন্ধকার যেন ধীরে ধীরে গাঢ় হচ্ছিল। রাত তখন ঠিক নয়টা। হঠাৎ করেই গাড়ির ইঞ্জিন গড়গড় শব্দ করে থেমে গেল। জয়ন্ত একবার স্টার্ট দেওয়ার
“বিষহরি” ওয়েব সিরিজটি হইচই প্ল্যাটফর্মে ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ তারিখে মুক্তি পেয়েছে। সৌভিক চক্রবর্তী এবং সৃজিত রায়ের সৃষ্ট এই সিরিজে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সোলাঙ্কি রায়, রোহান ভট্টাচার্য এবং শঙ্কর চক্রবর্তী।
পরিচিতি বাংলা সিনেমার জগতে রোমান্টিক ঘরানার সিনেমাগুলোর চাহিদা চিরকালীন। ২০২৪ সালের অন্যতম প্রতীক্ষিত রোমান্টিক ড্রামা “এই রাত তোমার আমার” দর্শকদের মাঝে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি করেছিল। পরিচালকের সুক্ষ্ম কারিগরি দক্ষতা, শক্তিশালী
বাড়িটা আলোয় ঝলমল করছে। বিয়ের ঘর মানেই হাসি-ঠাট্টা, হৈ-হুল্লোড় আর নতুন সম্পর্কের সূচনা। কিন্তু আবির এসবের মধ্যে নেই। সে একটু নিভৃতচারী প্রকৃতির। বড়দের সম্মান রেখে সে এসেছে, তবে মন পড়ে
সন্ধ্যা তখন ঘনিয়ে আসছে। কলকাতার এক প্রাচীন ক্যাফেতে বসে আছি আমি, প্রফুল্ল চন্দ্র। চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে এক দৃষ্টিতে গল্পের বইয়ের পাতায় হারিয়ে ছিলাম। হঠাৎ করেই, এক তরুণ এসে
কিছু বছর আগে মধ্যপ্রদেশে এক ডাক্তার এক অদ্ভুত ঘটনা বলেছিলেন। তার কাছে এক রোগী এসেছিল যার কপালে একটা অদ্ভুত ক্ষত ছিল। ডাক্তার বলেছিলেন, ক্ষতটা দেখে মনে হচ্ছিল যেন রোগীর মস্তিষ্ক