একটি মেয়ের জীবনগাথা
একটি মেয়ের জীবনগাথা রুপন নাথ রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে সে,চোখে স্বপ্ন, মনে উচ্ছ্বাস,একটি ছেলের সঙ্গে গল্পে মেতে,ভুলে গেছে সময়ের প্রবাহ। পিঠে ব্যাগ, পড়ার দায় ভুলে,ভালোবাসার মায়ায় বুঁদ,হাতে ধরা ধোঁয়ার ললাটেভাসিয়ে দেয়.
একটি মেয়ের জীবনগাথা রুপন নাথ রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে সে,চোখে স্বপ্ন, মনে উচ্ছ্বাস,একটি ছেলের সঙ্গে গল্পে মেতে,ভুলে গেছে সময়ের প্রবাহ। পিঠে ব্যাগ, পড়ার দায় ভুলে,ভালোবাসার মায়ায় বুঁদ,হাতে ধরা ধোঁয়ার ললাটেভাসিয়ে দেয়.
অন্ধকারের উৎসবরুপন নাথ আঁধার নামলো, ঘনালো ঘোর তমসা,আহা! আজ রাত্রি হাসবে, নর-পিশাচের প্রতিশ্রুতি বসা।রাতটা একটু বাড়ুক—চাঁদের ছায়ায় ফিসফিসিয়ে ডাকবে হিংস্র কণ্ঠস্বর,শিকারের অপেক্ষায় নিঃশ্বাস ফেলবে অন্ধকার। আজই ছিনিয়ে নেবো তার রূপ-রস-যৌবন,চূর্ণ.
মহাভারতের আধুনিক পুনর্জন্মরুপন নাথ সময়ের স্রোতে ইতিহাস বদলায়,তবু চরিত্রের পালা বদলায় না!আজও কৌরবেরা দখলকাতর,আজও শকুনির ছক একই রকম! অরুণাচল দখলের মতোই,হস্তিনাপুরেও পাপের বর্ষণ,শান্তিচুক্তির নামে প্রতারণার কূটকৌশল,ইন্দ্রপ্রস্থে ছড়ানো বিষাক্ত বিভ্রান্তি। শ্লোগান.
পুজোর শহরে এক আঁধারের গল্পরুপন নাথ পরশীরা সব উৎসবে মেতে,কাঁদছে মেয়েটা নিঃসঙ্গ ঘরে।জিজ্ঞেস করবে কে? কে আছে পাশে?শুধু একলা মা, বুকে জড়িয়ে ধরে। আকাশে বাতাসে পূজোর গন্ধ,একটু দূরেই বাজে ঢাকের.
তুমি আমার বসন্তরুপন নাথ দিশারী মনের কোণে তোমার ছোঁয়া,ভালোবাসার আঙিনায় আঁকড়ে ধরা।বেকবুল মনের আলতো ছোঁয়ায়,তোমার হৃৎপিণ্ডে কেবল আমার বাসা। মনের আঙিনায় উড়ন্ত বাতাসে,বয়ে আসে বসন্তের ছোঁয়া।তোমার ওই মায়াবী পরশে,মন যে.
স্বপ্নের আবর্তনে নির্লিপ্ত নয়নে তোমায় চেয়ে আছি,ভালোবাসার নির্দ্বিধায়।স্বপনের মায়াজালে তোমার আবর্তনে,ছুটছি জল্পনায়। তোমার হাসির ছোঁয়ায় ভোরের শিশির,মুছে দেয় রাতের কান্না।আলো-ছায়ার খেলা শেষে,তুমি আমি স্বপ্নের বর্ণনা। হঠাৎ বাতাসে ওড়ে চুলের গন্ধ,মনের.
মহামিলনের বিজয়উৎসবরুপন নাথ তুমি কি আমার গল্প হবে?হবে কি আমার স্বপ্ন?তুমি কি আমার উপন্যাস হবেনাকি থাকবে আমার সংগোপনে? চরিত্রায়ণে উন্নতির সুরে ডুবিয়েছি তোমারেভালো না লাগার আবির্ভাবে বন্দী হয়েছি গোপনে,ভুল করেছি.