অন্ধকারের পর্দা (পর্ব 4)
রাত গভীর হয়েছে। রাহুল ও সীমন্তিকা বসে আছে বিশাল অন্ধকার ড্রয়িংরুমে। টেবিলের ওপরে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে আছে নানারকম নথি, ছবি, চিঠি এবং নোট। এতদিনের সমস্ত তদন্তের উপসংহার টানার সময় এসে গেছে।.
রাত গভীর হয়েছে। রাহুল ও সীমন্তিকা বসে আছে বিশাল অন্ধকার ড্রয়িংরুমে। টেবিলের ওপরে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে আছে নানারকম নথি, ছবি, চিঠি এবং নোট। এতদিনের সমস্ত তদন্তের উপসংহার টানার সময় এসে গেছে।.
রূপালির মৃত্যু রহস্য যতই গভীরে প্রবেশ করছে, ততই নতুন নতুন সন্দেহভাজন উঠে আসছে। রাহুল ও সীমন্তিকার তদন্তে বেরিয়ে আসছে অপুর পরিবারের অজানা কিছু দিক। রাহুল ও সীমন্তিকা ঠিক করলো পরিবারের.
রূপালির মৃত্যুতে গোটা পরিবারে যেন শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিয়ের রাতেই এমন এক মর্মান্তিক ঘটনা, কেউই যেন বিশ্বাস করতে পারছে না। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে, কিন্তু স্পষ্ট কোনো ক্লু নেই।.
সন্ধ্যার পর থেকে চারপাশের বাতাসে যেন এক ধরনের উষ্ণতা। আলোয় সাজানো বাড়ির প্রতিটি কোণে অতিথিদের আনাগোনা, হাসির ফোয়ারা আর সংগীতের মৃদু সুর এক অনন্য পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। আজ অপু আর.
সন্ধ্যা তখন ঘনিয়ে আসছে। কলকাতার এক প্রাচীন ক্যাফেতে বসে আছি আমি, প্রফুল্ল চন্দ্র। চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে এক দৃষ্টিতে গল্পের বইয়ের পাতায় হারিয়ে ছিলাম। হঠাৎ করেই, এক তরুণ এসে.
রবিবার দুপুর। রাহুল আর কল্লোল বসে দাবা খেলছিল। খেলা জমে উঠেছে, দুজনেই নিজের নিজের চাল ভেবে নিচ্ছে। হঠাৎ করেই রাহুলের ফোন বেজে উঠল। একটু বিরক্ত হয়েই ফোনটা তুলল সে। রবিবার.
রাহুল ও সীমন্তিকা পুরীতে গিয়েছিলো। রাহুল সবসময় নিজস্ব গাম্ভীর্য নিয়ে চলে। সীমন্তিকা তার প্রেমিকা। তাদের দেখে মনে হয় বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ডের তুলনায় ভাইবোনের সম্পর্ক বেশি। কারণ, তারা সবসময় বাচ্চাদের মতো নিজেদের.